ইসলামে পশুকামিতা বলতে আলাদা কোন পরিভাষা নেই। কেহ যদি পশুর সাথে যৌন
সঙ্গম করে তাহলে সেটি ধর্ষণ বলে বিবেচিত হবে। কারণ
যৌণতা যখন করা হয় তখন একজন আরেক জনের সাথে মনের মিল হওয়ার পর করা হয়। কিন্তু ধর্ষণে একজনের ইচ্ছার বিরুদ্ধে
আরেকজনে লিপ্ত হয়। পশুর বেলায় এটি প্রযোজ্য।
পশু কামিতা সম্পর্কে কোরআন ও হাদীস কি বলে?
হাদিসে চোখ রাখিঃ
পশুদের সাথে যৌনসংগমের ব্যাপারে আবু-দাউদ , বই -৩৮, হাদিস নং-৪৪৪৯: আব্দুল্লাহ ইবনে
আব্বাস বর্ণিত – নবি করীব (সাঃ) বললেন , যে কেউ কোন পশুর সাথে যৌন সঙ্গম করবে তাকে ও সেই পশুকে হত্যা কর
আমি বললাম , আমি তাকে জিজ্ঞেস করলাম , পশুর প্রতি কি অপরাধ আরোপিত হবে ? তিনি উত্তর দিলেন – আমি মনে করি , নবী সেই পশুর মাংস খাওয়ার ব্যাপারে নিষেধ করেছিলেন।
প্রশ্ন আসে, এখানে পশুর কি দোষ, সেতো কাউকে বাধ্য করে নাই তারসাথে যৌনসংগম/ধর্ষণ করার
জন্য, তাকে (পশুকে) কেন নবী হত্যা করতে বললেন? বুঝলাম তার মাংস খাওয়া যাবে না, তারমানেই কি তাকে হত্যা করতে হবে? বিনা দোষে পশু হত্যা না পাপ ?
এখন আসল কথায় আসি, এই হাদিস থেকে আমরা দেখতে পাই, নবী করিম (সাঃ) পশুর সাথে যৌনসংগমকারিকে হত্যার নির্দেশ দিয়েছেন কিন্তু ঠিক তার পরের হাদিসটাই উপরের হাদিসকে কনটরাডিকট (অস্বীকার) করে। আবু-দাউদ , বই -৩৮, হাদিস নং-৪৪৫০: আব্দুল্লা ইবনে আব্বাস বর্ণিত – পশুদের সাথে কেউ যৌন সঙ্গম করলে তার জন্য কোন নির্ধারিত শাস্তি নেই।
এই হাদিস পড়ে অনেকে মনে করতে পারে, পশুদের সাথে যৌনসংগম করা বৈধ! আসলে কিন্তু তা নয়; এটি মারাত্মক কবিরাহ গুনাহ/জিনাহ।
যারা শরীয়ত এবং ইসলাম সম্পর্কে জ্ঞান রাখেন তারা নিশ্চয় ইসলামী জ্ঞান সম্পর্কে অবগত। ইসলামী জ্ঞানের স্তর হলোঃ
ধাপ- ০১. কুরআন
ধাপ- ০২.হাদীস
ধাপ- .০৩.ইজমা
ধাপ- ০৪. কিয়াস
আমি মনে করি আল্লাহ প্রদত্ত জ্ঞানের উৎস আরেকটি আছে, যখা :
ধাপ- ০5.Commonsense.
এবার আসি আলোচনায়:-
এখন আপনি কোন হাদিস আমল করবেন আবু দাউদের ৪৪৪৯ নং হাদিস নাকি ৪৪৫০ নং হাদিস।
আপনি যদি 4449 নং হাদিস আমল করেন তাহলে কেন করবেন;
মানুষ কেন পশু ধর্ষণ করতে যাবে?
ধরুণ একজনের ভিতরে পশু কামিতা জেগে উঠল তারপর সে ধর্ষণ করল এখন ইসলামী শরীয়তে তার বিধান কি? অত:পর এলক্ষ্যে আপনি কোরআন খুললেন এবং সেখানে এ সম্পর্কে কিছু পেলেন না। অর্থাৎ ইসলামী জ্ঞানের ধাপ-১ কিছু নেই। এখন আপনি ধাপ-২ তে প্রবেশ করলেন, সেখানে গিয়ে আবু দাউদ শরীফের ৪৪৪৯ নং হাদিস পেলেন। তারপর হাদিস পাঠ করে মনে প্রশ্ন জাগল, হাদীসে কেন পশু হত্যা করার কথা বলা হয়েছে? আপনি যখন এই বিষয়টি নিয়ে ভাববেন তখন ধাপ-৩ এ প্রবেশ করছেন, মানে আপনি ইজমাতে আছেন। সেখানে গিয়ে এ বিষয়গুলো আপনার মাথায় আসলো-
ধরুন আপনার বাড়িতে একটি কুকুর আছে তাকে (কুকুর) কার্তিক মাসে ধর্ষন করলেন তার পর সে গর্ভবতী হলো! এখন আমার প্রশ্ন সে কুকুরের কি হবে বা তার বাচ্ছার কি হবে? অথবা একটি ছাগলের কথা ভাবুন।
বা,
আপনার বাড়িতে একটি গরু আছে, ধরুন আপনার বন্ধুটি তার সাথে আকাম (জিনাহ) করতে গিয়ে ধরা খেল এবং তাকে শাস্তি দেয়া হল কিন্তু গরুকে কিছুই করা হল না। তার পর আপনারও একদিন খায়েস হল তাকে আকাম (সংঙ্গম) করবেন। অতঃপর তাই করলেন। কিন্তু গরু যেহেতু আপনার তাই দিনের পর পর আকাম করার পরেও ধরা খাওয়ার সম্ভাবনা কম, কারণ সেটি আপনার গৃহে বাধা থাকে। অতঃপর সেটি গর্ভবতী হলো। এবং বিকৃত আকৃতির বাচ্ছা প্রসব করলো। বা আপনি একদিন গরুর সাথে জিনাহ করতে গিয়ে ধরা খেলেন। কিন্তু তাকে (পশুকে) হত্যা করলেন না!
তাহলে কি দাঁড়ালো-
আপনার বাড়িতে একটি ধর্ষিত পশু আছে। সেই পশু দেখে আপনার শিশুরা বড় হবে, তারা ধর্ষণের অর্ন্তনিহিত বিষয় দেখবে? কোন বাবা কি চান ধর্ষণের আলামত/উপলক্ষ্য/ধর্ষণের হাতিয়ার দেখে তার সন্তান বড় হউক? উত্তর হবে অবশ্যই না।
সবচেয়ে বড় কথা হলো, মানুষ বড় শয়তান না হলে পশু ধর্ষণের কথা চিন্তা করতে পারেনা, আর প্রকৃত মুসলমান বা মানুষ হলে এটা অলীক।
আমাদের দেশে যে সমস্ত মহিলা/মেয়েরা ধর্ষণের স্বীকার হন তার মধ্যে অনেকে আত্ম হত্যা প্রবণ হয়ে পরে। মাঝে মাঝে মা, বোন দের লাশ ফ্যানে, রেল লাইনে, কিংবা বিষ খেয়ে নিথর হয়ে পরে থাকতে দেখা যায়। মানুষ হয়ে মানুষের ধর্ষণ করলে এ প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি হয়। এবার ভাবুন, পশুদের বেলায় কিরুপ হতে পারে? তারা ত’ কিছু প্রকাশ করতে পারে না।
অনু সিদ্ধান্ত-১ঃ গৃহ পালিত পশু যখন মনিবের অনিষ্ঠার কারণ হয় (যে কোন ধরণের হোক) তখন তাকে মেরে ফেলাই উত্তম। অনেক দেশে তাই করছে। উদাহরন: সোয়াইন ফ্লুতে আক্রান্ত মোরগ মেরে ফেলা কথা বলা যেতে পারে।
মতামত:
হাদীসে ধর্ষণ কারীকে শাস্তির কথা,বলা হয়েছে তার দোষের জন্য আর পশুকে হত্যার কথা বলা হয়েছে
অনিষ্টায় আক্রান্ত হওয়ার ভয় আছে সে জন্য। এটা ইসলামী জ্ঞানের ধাপ-৪।
এখন আপনি সিদ্বান্ত নিন অনিষ্ঠায় আক্রান্ত পশু জীবত রাখবেন নাকি মেরে ফেলবেন। এটা ধাপ-৫।
আর যদি আপনি আবু দাউদের ৪৪50 নং হাদিস আমল করবেন, তাহলে কি হবে? হাদিস আমল করতে গেলে এ বিষয়গুলো জানা আবশ্যক:
ক. সকল সুন্নাহই হাদীস কিন্তু সকল হাদীস সুন্নাহ নয়।
খ. সুন্নাহ আল্লাহ প্রদত্ত প্রমাণিত জ্ঞান। মূল নয় বরং এটি কুরআনের ব্যাখ্যা।
গ. সুন্নাহ কখনই কুরআনের বিপরীত হতে পারেনা।
ঘ. সুন্নাহ কুরআনের ব্যাখ্যা,পরিপুরক অথবা অতিরিক্ত তথ্য।
ঙ. সুন্নাহ হবে সনদ ও মতন নির্ভূল
এখন এ লক্ষে আপনি-
ধাপ-১ এ নির্দেশনা পেলেন না।
ধাপ-২ এ কি উপরোক্ত হাদিস পেলেন। এবং সে অনুযায়ী মতামত ও বিচার করতে গেলেন মানে আপনি এখন ধাপ-3 আছেন। অত:পর এ বিষয়গুলো মাথায় আসলো
আমরা জানি ধর্ষণ যখন সংঘটিত হয় তখন যে ধর্ষণের শিকার হন তার অভিযোগ দায়ের করতে হয়। নতুবা আদালত বা ফতোয়া বিভাগ নিজ থেকে কোন কিছু করতে পারে না।
এখন একটি পশুকে গোপনে ধর্ষণ করা হল, পশুর পক্ষকে ধর্ষণের অভিযোগ করা সম্ভব? অবশ্যই না। যদি বলা হয় ধর্ষণের সময় মালিক পক্ষ দেখেছেন এবং তিনি অভিযোগ দায়ের করছেন তাহলে কি হতে পারে?
আমরা জানি ধর্র্ষণ যখন সংঘটিত হয় তখন ভিকটিমের বক্তব্য নেয়া হয় এবং সেটি রেকর্ড করা হয়। কিন্তু পশুর বেলায় সেটি সম্ভব নয় সে জন্য তার ডাক্তারী পরীক্ষা জরুরী।
এখন ডাক্তারী পরীক্ষায় ধর্ষণ প্রমানিত হলো। তাহলে কি করা যাবে? এবার হাদিসে চোখ রাখি- হাদিস নং-৪৪৫০: আব্দুল্লা ইবনে আব্বাস বর্ণিত – পশুদের সাথে কেউ যৌন সঙ্গম করলে তার জন্য কোন নির্ধারিত শাস্তি নেই। অর্থাৎ শাস্তি অনির্ধারিত। বিচারক মঙ্গলের জন্য সার্বিক বিবেচনা করে শাস্তি নির্ধারিত করবেন। এটা ধাপ-4 (কিয়াস)
পশুকে যে ধর্ষণ করে বা ধর্ষণ করতে উৎসাহিত করে কিংবা এ ধরণের প্রয়োচনায় প্রলুব্ধ করে সেও একজন বড় মাপের পশু। আর এক পশু কে আরেক পশু ধর্ষণ করলে পশুর মালিক সেটা ভালো মন্দ বিচার করে শাস্তি নির্ধারণ করবেন।
এখন আপনি সিদ্ধান্ত নেন: ইসলামী শাস্তি অনির্ধারিত বিধায় আপনি পশু ধর্ষণ করবেন নাকি এ থেকে বিরত থাকবেন। এটা ধাপ-5 (Commonsense)
ধাপ-5 সম্পর্কে কিছু কথা:
আল্লাহ প্রদত্ত জ্ঞানের উৎস [sb]Commonsense নিয়ে জরুরী কথা-
০১.commonsense আল্লাহ প্রদত্ত সাধারণ জ্ঞান যার মাধ্যমে যে কোন বিষয়ে সঠিক না ভূল প্রাথমিক সিদ্ধান্তে আসার মাধ্যম।
০২.এই প্রাথমিক সিদ্ধান্তকে কুরআন ও সুন্নাহ দিয়ে যাচাই করে চুড়ান্ত সিদ্ধান্তে পৌছাতে হবে।
০৩.commonsense এর রায় সঠিক তথ্য পেলে উৎকর্ষিত হয় আবার ভূল তথ্য পেলে অবদমিত হয়।
০৪.commonsense কে বাড়ির দারোয়ানের সাথে তুলনা করা যায়।
০৫.মানুষের দেহের মধ্যে রোগ প্রতিরোধের জন্য আল্লাহ এক ধরণের দারোয়ান রখেছেন
০৬.আবার মানুষের জ্ঞানের মধ্যে ভুল তথ্য যাতে ঢুকতে না পারে তার জন্য আল্লাহ commonsense নামক সদাজাগ্রত পাহারাদার নিযুক্ত করেছেন।
দু:খজনক হলো সত্য সু-কৌশলে এই পাহাদারকে মেরে দিয়ে ইসলামের ঘরের ভুল তথ্য ঢুকতে দিয়ে দলে দলে বিভক্ত করেছে আমাদেরকে।
সর্বশেষ ব্যচিচার/যিনা/ধর্ষণ সম্পর্কে কোরআনের একটি আয়াতঃ
এখন আপনি সিদ্বান্ত নিন অনিষ্ঠায় আক্রান্ত পশু জীবত রাখবেন নাকি মেরে ফেলবেন। এটা ধাপ-৫।
আর যদি আপনি আবু দাউদের ৪৪50 নং হাদিস আমল করবেন, তাহলে কি হবে? হাদিস আমল করতে গেলে এ বিষয়গুলো জানা আবশ্যক:
ক. সকল সুন্নাহই হাদীস কিন্তু সকল হাদীস সুন্নাহ নয়।
খ. সুন্নাহ আল্লাহ প্রদত্ত প্রমাণিত জ্ঞান। মূল নয় বরং এটি কুরআনের ব্যাখ্যা।
গ. সুন্নাহ কখনই কুরআনের বিপরীত হতে পারেনা।
ঘ. সুন্নাহ কুরআনের ব্যাখ্যা,পরিপুরক অথবা অতিরিক্ত তথ্য।
ঙ. সুন্নাহ হবে সনদ ও মতন নির্ভূল
এখন এ লক্ষে আপনি-
ধাপ-১ এ নির্দেশনা পেলেন না।
ধাপ-২ এ কি উপরোক্ত হাদিস পেলেন। এবং সে অনুযায়ী মতামত ও বিচার করতে গেলেন মানে আপনি এখন ধাপ-3 আছেন। অত:পর এ বিষয়গুলো মাথায় আসলো
আমরা জানি ধর্ষণ যখন সংঘটিত হয় তখন যে ধর্ষণের শিকার হন তার অভিযোগ দায়ের করতে হয়। নতুবা আদালত বা ফতোয়া বিভাগ নিজ থেকে কোন কিছু করতে পারে না।
এখন একটি পশুকে গোপনে ধর্ষণ করা হল, পশুর পক্ষকে ধর্ষণের অভিযোগ করা সম্ভব? অবশ্যই না। যদি বলা হয় ধর্ষণের সময় মালিক পক্ষ দেখেছেন এবং তিনি অভিযোগ দায়ের করছেন তাহলে কি হতে পারে?
আমরা জানি ধর্র্ষণ যখন সংঘটিত হয় তখন ভিকটিমের বক্তব্য নেয়া হয় এবং সেটি রেকর্ড করা হয়। কিন্তু পশুর বেলায় সেটি সম্ভব নয় সে জন্য তার ডাক্তারী পরীক্ষা জরুরী।
এখন ডাক্তারী পরীক্ষায় ধর্ষণ প্রমানিত হলো। তাহলে কি করা যাবে? এবার হাদিসে চোখ রাখি- হাদিস নং-৪৪৫০: আব্দুল্লা ইবনে আব্বাস বর্ণিত – পশুদের সাথে কেউ যৌন সঙ্গম করলে তার জন্য কোন নির্ধারিত শাস্তি নেই। অর্থাৎ শাস্তি অনির্ধারিত। বিচারক মঙ্গলের জন্য সার্বিক বিবেচনা করে শাস্তি নির্ধারিত করবেন। এটা ধাপ-4 (কিয়াস)
পশুকে যে ধর্ষণ করে বা ধর্ষণ করতে উৎসাহিত করে কিংবা এ ধরণের প্রয়োচনায় প্রলুব্ধ করে সেও একজন বড় মাপের পশু। আর এক পশু কে আরেক পশু ধর্ষণ করলে পশুর মালিক সেটা ভালো মন্দ বিচার করে শাস্তি নির্ধারণ করবেন।
এখন আপনি সিদ্ধান্ত নেন: ইসলামী শাস্তি অনির্ধারিত বিধায় আপনি পশু ধর্ষণ করবেন নাকি এ থেকে বিরত থাকবেন। এটা ধাপ-5 (Commonsense)
ধাপ-5 সম্পর্কে কিছু কথা:
আল্লাহ প্রদত্ত জ্ঞানের উৎস [sb]Commonsense নিয়ে জরুরী কথা-
০১.commonsense আল্লাহ প্রদত্ত সাধারণ জ্ঞান যার মাধ্যমে যে কোন বিষয়ে সঠিক না ভূল প্রাথমিক সিদ্ধান্তে আসার মাধ্যম।
০২.এই প্রাথমিক সিদ্ধান্তকে কুরআন ও সুন্নাহ দিয়ে যাচাই করে চুড়ান্ত সিদ্ধান্তে পৌছাতে হবে।
০৩.commonsense এর রায় সঠিক তথ্য পেলে উৎকর্ষিত হয় আবার ভূল তথ্য পেলে অবদমিত হয়।
০৪.commonsense কে বাড়ির দারোয়ানের সাথে তুলনা করা যায়।
০৫.মানুষের দেহের মধ্যে রোগ প্রতিরোধের জন্য আল্লাহ এক ধরণের দারোয়ান রখেছেন
০৬.আবার মানুষের জ্ঞানের মধ্যে ভুল তথ্য যাতে ঢুকতে না পারে তার জন্য আল্লাহ commonsense নামক সদাজাগ্রত পাহারাদার নিযুক্ত করেছেন।
দু:খজনক হলো সত্য সু-কৌশলে এই পাহাদারকে মেরে দিয়ে ইসলামের ঘরের ভুল তথ্য ঢুকতে দিয়ে দলে দলে বিভক্ত করেছে আমাদেরকে।
সর্বশেষ ব্যচিচার/যিনা/ধর্ষণ সম্পর্কে কোরআনের একটি আয়াতঃ
এবং যারা আল্লাহর সাথে অন্য উপাস্যের এবাদত করে না, আল্লাহ যার হত্যা অবৈধ করেছেন, সঙ্গত কারণ ব্যতীত তাকে হত্যা করে না এবং ব্যভিচার করে না। যারা একাজ করে, তারা শাস্তির সম্মুখীন হবে। কেয়ামতের দিন তাদের শাস্তি দ্বিগুন হবে এবং তথায় লাঞ্ছিত অবস্থায় চিরকাল বসবাস করবে। কিন্তু যারা তওবা করে বিশ্বাস স্থাপন করে এবং সৎকর্ম করে, আল্লাহ তাদের গোনাহকে পুন্য দ্বারা পরিবর্তত করে এবং দেবেন। আল্লাহ ক্ষমাশীল, পরম দয়ালু। (ফুরকান, ৬৮-৭০)।
আসুন আমরা পশু কামিতা কে বর্জণ করি।
বিশেষ দ্রষ্টব্য: এই পোষ্টের অনুরুপ একটি পোষ্ট, আমি সামহোয়াইন ব্লগে ইউনিয়ন নিক থেকে ব্লগার ম.রেজার পোষ্ট ‘পশু কামিতা ইসলামে জায়েজ’ এর প্রতিবাদে প্রকাশ করে ছিলাম।
বিশেষ দ্রষ্টব্য: এই পোষ্টের অনুরুপ একটি পোষ্ট, আমি সামহোয়াইন ব্লগে ইউনিয়ন নিক থেকে ব্লগার ম.রেজার পোষ্ট ‘পশু কামিতা ইসলামে জায়েজ’ এর প্রতিবাদে প্রকাশ করে ছিলাম।
আপনার ফতোয়া হিসেবে নিতে পারেন।
উত্তরমুছুনপশুকামিতায় যদিও মানুষ সুখ পায়, তবুও বর্জন করা উচিৎ”
উত্তরমুছুনপশুকামিতায় যদিও মানুষ সুখ পায়, তবুও বর্জন করা উচিৎ”
উত্তরমুছুনavocode crack Thanks for this post, I really found this very helpful. And blog about best time to post on cuber law is very useful.
উত্তরমুছুনgridinsoft anti malware crack Thanks for sharing such great information, I highly appreciate your hard-working skills which are quite beneficial for me.
উত্তরমুছুনI really enjoy reading your post about this Posting. This sort of clever work and coverage! Keep up the wonderful works guys, thanks for sharing mcafee-antivirus-crack
উত্তরমুছুনRight
মুছুনThis article is so innovative and well constructed I got lot of information from this post. Keep writing related to the topics on your site. icecream-screen-recorder-pro-crack
উত্তরমুছুনAtomic Email Hunter Crack
উত্তরমুছুনFl Studio Crack
Cracks
Ntlite Crack
Powerarchiver Crack
Mackeeper Crack
Wow that was strange. I just wrote an really long comment
উত্তরমুছুনbut after I clicked submit my comment didn’t show up…
well I’m not writing all that over again. Anyways, just wanted to say excellent blog!
mount and blade warband serial key
ammyy admin crack
wondershare fotophire registration code
plagiarism checker x torrent
recover my files license key
Crack Like
Thank you for putting up the extra time to reach our targets. Good job!
উত্তরমুছুনnorton power eraser crack
roguekiller crack
This is a fantastic blog! Your website is also very quick to load!
উত্তরমুছুনWhat kind of web host are you using? Is it possible for you to send me your affiliate link for your web host?
I wish my website was as quick to load as yours.
adobe flash player crack
gameloop crack
driver toolkit crack
jetbrains phpstorm crack
windows-10-manager-crack-2022
উত্তরমুছুনhttps://newcrackkey.com/microsoft-office-2016-product-key/ also has a “game” section, which will provide you with a fun environment to enhance your typing skills.
উত্তরমুছুনIts a Very Great and Amazing Blog Dear This is Very Great and Helpful..
উত্তরমুছুনTalha PC
Crackedithere
avs video editor crack
bitsum parkcontrol pro crack
মাফ চাইলে মাফ কি হবে,,,যদি সে তওবা করে
উত্তরমুছুনমাফ কি হবে
উত্তরমুছুনmusify crack
উত্তরমুছুনnicepage crack
Output Messenger Crack
atoll crack
iMyFone Fixppo crack
glary utilities pro crack
speedify crack 2022