পৃষ্ঠাসমূহ

রবিবার, ১৭ ডিসেম্বর, ২০১৭

জেনে নিন কিভাবে লিখতে হয় জীবন বৃ্ত্তান্ত এবং তার নমুনা ফরম

সম্প্রতি তোলা পাঁচ ফুট সাইজের ছবি



জীবন বৃত্তান্ত  


০১। নামঃ
০২। পিতার নামঃ
০৩। মাতার নামঃ
০৪। স্থায়ী ঠিকানাঃ


০৫। বর্তমান ঠিকানাঃ

০৬। জাতীয়তাঃ                                               ধর্মঃ
০৭। জাতীয় পরিচত্র পত্র নংঃ
০৮। জন্ম নিবন্ধন সনদ নংঃ
০৯। মোবাইল ফোন নংঃ
১০। অভিভাবকের মোবাইল নংঃ
১১। শিক্ষাগত যোগ্যতাঃ

 পরীক্ষার নাম
 বিভাগ
 পাশের সন
 জিপিত্র/গ্রেড/বিভাগ
 বোর্ড





















১২। অন্যান্য প্রশিক্ষণ যোগ্যতাঃ
 কোর্সের নাম
 প্রতিষ্ঠানের নাম
সন
  ফলাফল









১৩। পূর্বের কর্ম অভিজ্ঞতাঃ
 প্রতিষ্ঠানের নাম
 পদবী
 সময়কাল
 মন্তব্য










১৪। ব্যক্তিগত তথ্যাদিঃ
ক। বৈবাহিক অবস্থাঃ খ। স্ত্রীর নামঃ
গ। সন্তানাদীর নামঃ
ঘ। রক্তের গ্রুপঃ                 ঙ। উচ্চতাঃ
চ। কোন অসুস্থতা থাকলে তার প্রকৃতিঃ
ছ। কোন কারণে অভিযুক্ত হয়ে থাকলে অভিযোগের প্রকৃতিঃ

15। পরিচয়দানকারীঃ
(ক) নামঃ                             (খ) পদবী                       (গ) প্রতিষ্ঠান (প্রযোজ্য ক্ষেত্রে (ঘ) সম্পর্কঃ 

উপরোক্ত তথ্যাদি আমি সজ্ঞানে এবং স্বেচ্ছায় প্রদান করলাম। মিথ্যা তথ্য প্রদানের জন্য আমি সম্পূর্ণ দায়ী থাকব। এবং কর্তৃপক্ষের যেকোন সিদ্ধান্ত মেনে নিতে বাধ্য থাকব।


তারিখঃ                স্বাক্ষরঃ

--------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------

কিছু কথাঃ 
এখানে আমি একটি কাষ্টম ফরম্যাট উপস্থাপন করেছি। আপনারা চাইলে নিজেদের মত পরিবর্তন করে নিতে পারেন। অথবা কোম্পানীর চাহিদা অনুযায়ী তথ্যগুলো আপডেট করে নিবেন। ছবি সাম্প্রাতিক সময়ের অর্থাৎ তিন মাসের মধ্যে তোলা হতে হবে।

জীবন বৃত্তান্তে যে সমস্ত তথ্য উপস্থাপন করা হয়েছে তার স্ব-পক্ষে অবশ্যই প্রয়োজনীয় কাগপত্র বা ডকুমেন্ট সংযোজন করতে হবে।
সাধারণত চাকুরীদাতা- চেয়ারম্যান সার্টিফিকেট, চারিত্রিকি সার্টিফিকেট, শিক্ষাগত যোগ্যতার সনদপত্র, ন্যাশনাল আইডি কার্ডের ফটোকপি, জন্ম সনদ এবং সম্প্রতি তোলা ছবি চেয়ে থাকেন। ড্রাইভিং পেশার ক্ষেত্রে অবশ্যই ড্রাইভিং লাইসেন্স এর ফটোকপি সংযোজন করবেন।

অনেকে ভুলবশত স্বাক্ষর করতে ভুলে  যান। তাই সবার উচিৎ স্বাক্ষরের ঘরে অবশ্যই স্বাক্ষর করা এবং ভালোভাবে দেখে নেওয়া।

পরিচয়দানকারী ঘর পূরণ করার সময় অবশ্যই এমন লোকদের নাম দিতে হবে যে আপনাকে চিনেন। সবচেয়ে ভালো হয় তাকে পূর্বে থেকে এ বিষয়টি অবহিত করলে।

চাকুরীতে ইন্টারভিউয়ের সময় অবশ্যই এক কপি বায়াডাটা সাথে করে নিয়ে যাবেন। যাতে আপনার প্রয়োজনীয় বিষয় বুঝতে সুবিধা হয়।

জীবন বৃত্তান্তে অতিরিক্ত কিছু লিখা যাবেনা যা আপনার সাথে মানানসই নয় এবং কোন তথ্য গোপন বা কিংবা মিথ্যা কিছু লেখা যাবেনা। এতে পরবর্তীতে আপনার জন্য যামেলার সৃষ্টি হবে।

জীবনবৃত্তান্ত লিখার সময় কোন রকম কাটাছেড়া কিংবা ঘষামেজা না করা যাবেনা।

সরকারী চাকুরীতে আবেদন করলে অবশ্যই সরকারী ফরম্যাটে আবেদন করতে হবে। সরকারী আবেদন পত্র এখান থেকে ডাউনলোড করুণ 
বাংলা বায়াডাটা বা জীবন বৃত্তান্ত সাধারণত আমাদের দেশে চতুর্থ শ্রেণির কর্মচারীদের ক্ষেত্রে ব্যবহার হয়।

এ সম্পর্কে কোন প্রশ্ন থাকলে মন্তব্য করুন।

1 টি মন্তব্য:

  1. তিন অক্ষরের ছোট এটি শব্দ বন্ধু। যার মধ্যে মিশে আছে বিশ্বস্ততা, মায়া, সহজ সরল অনুভূতি। সত্যিকারের বন্ধুত্ব কি জানতে চাইলে আমাদের এই ব্লগ পোস্ট আপনাকে গাইড করবেসত্যিকারের বন্ধুত্ব কি

    উত্তরমুছুন