প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক-২০২০ চলমান নিয়োগে শূন্য পদের বিপরীত সর্বোচ্চ
সংখ্যক প্রার্থী নিয়োগের দাবিতে শরীয়তপুর জেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিসের সামনে সকাল দশটায় একটি মানব বন্ধন অনুষ্ঠিত হবে। এই মানব বন্ধন আয়োজন করেছেন প্রাথমিক শিক্ষক নিয়োগ-২০২০ পরীক্ষায় অংশগ্রহণকারী শরীয়তপুর জেলার প্রার্থীরা।
এখানে উল্লেখ্য যে, প্রাথমিক সহকারী শিক্ষক নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের সময় শূন্য পদের সংখ্যা ৩২ হাজার ৫৭৭টি হলেও মার্চ ২০২২ সালে প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয় ৪৫ হাজার সহকারী শিক্ষক নেওয়ার সিদ্ধান্তের কথা গণ-মাধ্যমে প্রকাশিত হয়। এই সিদ্ধান্তের কারণ ছিল প্রায় ১০ হাজারের বেশি শিক্ষক অবসরে চলে গিয়েছেন। ইহা ছাড়াও সদ্য বিদায়ী প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের সচিব গণমাধ্যমকে বলেছিলেন, "অনুমোদনকৃত পদ ৩২ হাজার ৫৭৭টি হলেও করোনার দুই বছরে অবসরের কারণে ১০ হাজারের বেশি পদ শূন্য থাকায় আমরা ৫৮ হাজারের মতো চলমান নিয়োগ থেকে নিয়োগ দেব।"
বর্তমান চাকুরী প্রত্যাশিরা আশাকরে মন্ত্রণালয় যেন ৩ঃ১ অনুপাতে নিয়োগ দিবে, এতে করে সর্বোচ্চ সংখ্যক মেধাবীরা নিয়োগ পাবে। এতে করে করোনায় ক্ষতিগ্রস্ত হয়ে যে সমস্ত প্রার্থী বয়সসীমা শেষ হওয়ার পথে বা শেষ হয়ে গেছে তাদের ব্যাপক কর্মসংস্থান সৃষ্টি হবে। এমনকি নিয়োগ বিজ্ঞপ্তিতে বলাই আছে, শূন্য পদে নিয়োগ দেওয়া হবে। তাহলে কেন এই ১০-১৫ হাজার অবসরজনিত শূন্য পদে নিয়োগ নিশ্চিত করা হবে না। তাই ‘প্রাথমিক সহকারী শিক্ষক নিয়োগ পরীক্ষা-২০২০’-এ চলমান নিয়োগে পদসংখ্যা বৃদ্ধি আবশ্যক।
২০২০ সালের প্রাথমিক শিক্ষক নিয়োগে লিখিত ও মৌখিক পরীক্ষা তিন ধাপে নেওয়া হলেও চূড়ান্ত ফলাফল একবারেই প্রকাশিত হবে। প্রথম ধাপের লিখিত পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হন ৪০ হাজার ৮৬২ জন, দ্বিতীয় ধাপে ৫৩ হাজার ৫৯৫ এবং তৃতীয় ধাপে ৫৭ হাজার ৩৬৮ জন। পরীক্ষায় প্রার্থী ছিলেন ১৩ লাখ ৯ হাজার ৪৬১ প্রার্থী।
ছবিঃ ফেসবুক থেকে সংগৃহীত।
বর্তমান চাকুরী প্রত্যাশিরা আশাকরে মন্ত্রণালয় যেন ৩ঃ১ অনুপাতে নিয়োগ দিবে, এতে করে সর্বোচ্চ সংখ্যক মেধাবীরা নিয়োগ পাবে। এতে করে করোনায় ক্ষতিগ্রস্ত হয়ে যে সমস্ত প্রার্থী বয়সসীমা শেষ হওয়ার পথে বা শেষ হয়ে গেছে তাদের ব্যাপক কর্মসংস্থান সৃষ্টি হবে। এমনকি নিয়োগ বিজ্ঞপ্তিতে বলাই আছে, শূন্য পদে নিয়োগ দেওয়া হবে। তাহলে কেন এই ১০-১৫ হাজার অবসরজনিত শূন্য পদে নিয়োগ নিশ্চিত করা হবে না। তাই ‘প্রাথমিক সহকারী শিক্ষক নিয়োগ পরীক্ষা-২০২০’-এ চলমান নিয়োগে পদসংখ্যা বৃদ্ধি আবশ্যক।
২০২০ সালের প্রাথমিক শিক্ষক নিয়োগে লিখিত ও মৌখিক পরীক্ষা তিন ধাপে নেওয়া হলেও চূড়ান্ত ফলাফল একবারেই প্রকাশিত হবে। প্রথম ধাপের লিখিত পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হন ৪০ হাজার ৮৬২ জন, দ্বিতীয় ধাপে ৫৩ হাজার ৫৯৫ এবং তৃতীয় ধাপে ৫৭ হাজার ৩৬৮ জন। পরীক্ষায় প্রার্থী ছিলেন ১৩ লাখ ৯ হাজার ৪৬১ প্রার্থী।
ছবিঃ ফেসবুক থেকে সংগৃহীত।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন