বুধবার, ২৮ ডিসেম্বর, ২০২২

স্থাবর সম্পত্তি হস্তান্তরের চুক্তিপত্র লেখার নিয়ম- সত্যের ছায়া

কথায় আছে সম্পত্তি হস্তান্তরশীল। এক পুরুষ কামাই করে আরেক পুরুষ হস্তান্তর করে। স্থাবর সম্পত্তি হস্তান্তরের সময় একটি চুক্তিপত্র সম্পাদন করতে হয়। অনেকে আছেন  যারা স্থাবর সম্পত্তি হস্তান্তর চুক্তিপত্র সঠিকভাবে না লেখার কারণে বিভিন্নভাবে প্রতারিত হয়েছেন। এই প্রত্যারণার তালিকায় দাতা ও গ্রহীতা উভয়েই থাকতে পারে। তাই চুক্তি সম্পাদনের পূর্বে অবশ্যই চুক্তিপত্রটি সঠিক নিয়মে লেখা উচিত। নিম্নে স্থাবর সম্পত্তি হস্তান্তরের চুক্তিপত্র লেখার নিয়ম ও নমুনা দেয়া হলো:


স্থাবর সম্পত্তি হস্তান্তরের চুক্তিপত্র লেখার নিয়মঃ স্থাবর সম্পত্তি হস্তান্তরের চুক্তিপত্র লেখার সময় অবশ্যই নিম্নের নিয়মগুলো অনুসরণ করবেন:

১। সম্পত্তির তফসিল উল্লেখ থাকবে ২। দাতা ও গ্রহীতার নাম, ঠিকানা, জাতীয় পরিচয়পত্র এবং অন্যান্য তথ্য উল্লেখ থাকতে হবে। ৩। স্থাবর সম্পত্তি হস্তান্তরের চুক্তিপত্র লেখার সূচনা, দরদাম করার বিষয়, টাকা পরিশোধের বিবরণ, অগ্রিম প্রদান করলে তার বিবরণ, এককালীন পরিশোধের বিবরণ ইত্যাদি উল্লেখ থাকবে। ৪। সম্পত্তি হস্তান্তর করার জন্য সরকারী অধিদপ্তর তথা স্থানীয় কর্তৃপক্ষের অনুমতিপত্রের প্রয়োজন থাকলে তার বিবরণ এবং অনুমতিপত্রের সূত্র উল্লেখ থাকবে। ৫। মুসাবিদ কারক এর বিবরণ ৬। উভয়পক্ষের স্বাক্ষর ও স্বাক্ষীর নাম, স্বাক্ষর লিপিবদ্ধ থাকবে।

স্থাবর সম্পত্তি হস্তান্তরের চুক্তিপত্র এর নমুনাঃ

“স্থাবর সম্পত্তি হস্তান্তরের চুক্তিপত্র”
ভূমি মোয়াজী-২.৮৭৫ কাঠা (দুই দশমিক আট সাত পাঁচ কাঠা) প্লট,
মোট মূল্য মং-১,৮১,০০,০০০/- (এক কোটি একাশি লক্ষ) টাকা,
বায়না/অগ্রিম মং-১,০০,০০,০০০/- (এক কোটি) টাকা,
সি.ডি.এ. চন্দ্রিমা আবাসিক এলাকার’র ..১৭(.. সতের নম্বর) নং প্লট,
মৌজা-চান্দগাঁও, থানা-চান্দগাঁও, জিলা-চট্টগ্রাম।


হইতেঃ মোঃ হোসাইন, পিতা-আবুল মনছুর মোহাম্মদ হোসাইন, মাতা: সখিনা, সাকিন- সাতবাড়ীয়া, ডাকঘর-সাতবাড়ীয়া, থানা/উপজিলা-চন্দনাইশ, জেলা-চট্টগ্রাম, ধর্ম-ইসলাম, পেশা: প্রকৌশলী, জাতীয়তা- বাংলাদেশী, জাতীয় পরিচিত নং- 120151223333।
১ম পক্ষ/চুক্তিপত্র দাতা।

বরাবরে-  আবদুল গফুর, পিতা- নজু মিঞা, মাতা-মসুদা খাতুন, সাকিন-চরণদ্বীপ, ওয়ার্ড নং-০৩, ডাকঘর-চরণদ্বীপ, থানা-বোয়ালখালী, জেলা-চট্টগ্রাম, ধর্ম-ইসলাম, পেশা---------------, জাতীয়তা-বাংলাদেশী, জাতীয় পরিচিতি নং-১৯৭০১৫১২২৮১০০...., পাসপোর্ট নং-ইচ ০৩১১৫....
২য় পক্ষ/চুক্তিপত্র গ্রহীতা

যেহেতু স্থাবর সম্পত্তি হস্তান্তরের অঙ্গীকারে চুক্তিপত্রের বর্ণনা আরম্ভ করিতেছি সেহেতু ইতিবৃত্ত মর্মে জানাইতেছি যে, ইহা সিডিএর প্লট এবং বর্ণিত তফসিলের প্লট সহ অপরাপর ভূমি দখল আইনের বিধান অনুযায়ী সংশ্লিষ্ট ভূমির মালিকগণ হইতে সিডিএ হুকুম দখল করত: অতঃপর সিডিএ  আইন সম্মতভাবে দখল গ্রহন করিয়া, সিডিএ তফসিলোক্ত প্লট সহ অপরাপর ভূমি কাটাইয়া ভরাট করাইয়া, উহার উন্নতি সাধন ক্রমে ঐ সকল ভূমিকে সিডিএ এর নিজস্ব লে-আইট প্ল্যানের মাধ্যমে বিভিন্ন পরিমাপের আবাসিক প্লট ভূমিতে রূপান্তর করিয়া, উহাকে “সিডিএ চন্দ্রিমা আবাসিক এলাকা” হিসাবে নামকরণ করেন। তৎপরবর্তীতে নিম্নে তফসিলোক্ত প্লট ভূমি “সিডিএ চন্দ্রিমা আবাসিক এলাকা”র ১৭ (সতের)  নং প্লট ভূমি হিসাবে চিহ্নিত করা হয়। ইহার পর সিডিএ তফসিলোক্ত প্লট ও অপরাপর আবাসিক প্লট বরাদ্ধ প্রদানের জন্য দরখাস্ত আহবান করিলে, আমি প্রথম পক্ষ অত্র দলিল দাতা “সিডিএ চন্দ্রিমা আবাসিক এলাকা” প্লট বরাদ্দ পাওয়ার নিমিত্তে যথানিয়মে আবেদন করিলে, চট্টগ্রাম উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ (সিডিএ) এর নিয়মানুসারে বিগত ২৯/০২/২০০০ খ্রীষ্টাব্দ তারিখে ইস্যুকৃত স্মরক নং- ইও(এল)/চন্দ্রিমা/১৭৮/১৩৬ নং এর অনুবলে আমি প্রথম পক্ষ দাতা আইন সম্মতভাবে বরাদ্দ প্রাপ্ত হইয়া, উল্লেখিত বরাদ্দ পত্রের মর্মানুসারে আমি প্রথমপক্ষ চুক্তিপত্র দাতা যথাসময়ে প্রিমিয়াম/সেলামীর সম্পূর্ণ টাকা পরিশোধ করিয়া, সিডিএর’র প্রচলিত নিয়ামনুসারে সিডিএ’র সচিব এর সহিত বিগত ১২/১২/২০০০ খ্রীষ্টাব্দ তারিখের সম্পাদিত এবং ১৩/১২/২০০০ খ্রীষ্টাব্দ একই তারিখে চান্দগাঁও সাব রেজিষ্ট্রারী অফিসে নিবন্ধনকৃত ২৬১৭ নং লীজ দলিল মূলে আমি  প্রথম পক্ষ চুক্তিপত্র দাতা তফসিলোক্ত সমূদয় প্লটে মালিক স্বত্ববান হইয়া, যথানিয়মে সিডিএ’র সংশ্লিষ্ট প্রকৌশল বিভাগের বিগত ২৫/০১/২০০১ খ্রীষ্টাব্দ তারিখের ইও(এল) /চন্দ্রিমা/১৭৮/৫৭৬ নং স্মারকের অনুবলে সংশ্লিষ্ট প্রকৌশল বিভাগ এর বিগত ০৮/০৪/২০০১ খ্রীষ্টাব্দ তারিখের ইস্যুকৃত স্মারক নং-সঃ প্রঃ/সিডি-২/চন্দ্রিমা আঃ এঃ/পজে/১৭৮/১ (১) নং এর অনুবলে আইন সম্মত ভাবে আমি প্রথম পক্ষ চুক্তিপত্র দাতা তফসিলোক্ত সমূদয় প্লট সরেজমিনে বাস্তব দখল ও দখলের সনদ পত্র প্রাপ্ত হইয়া, সিডিএ’র নিয়ম অনুসারে আমি প্রথম পক্ষ চুক্তিপত্র দাতা মালিক স্বত্ববান ও ভোগ দখলে থাকিয়া আমার নামে ভূমি উন্নয়ন কর আদায়ের সুবিধার্থে নামজারী জমাভাগ এর ১০৩৩/২০০১-২০০২ নং মোকর্দ্দমা’র অনুবলে সহকারী কমিশনার (ভূমি) মহানগর, চট্টগ্রাম মহোদয়ের বিগত ১৪/১১/২০০০ খ্রীষ্টাব্দ তারিখে হুকুম/আদেশ মতে বি. এস. ২১০২/২নং (মিউটেশান) খতিয়ান আমি প্রথম পক্ষ চুক্তিপত্র দাতার নামে সৃজন করাইয়া, এযাবৎ উপরিস্থের করাদী আদায়ে সি.ডি.এ. নিয়মানুসারে সকলের জ্ঞাতসারে শান্তিপূর্ণভাবে নিস্কন্টক স্বত্ত¡ অর্জনে নি¤œ বর্ণিত তফসিলের প্লট/বাড়ীতে আমি দাতা মালিক স্বত্ববানে অদ্যবধি ভোগ দখলে নিয়ত আছি।

বর্তমানে আমার নানাবিধ প্রয়োজনে টাকার একান্ত আবশ্যক বশতঃ আমি প্রথম পক্ষ চুক্তিপত্র দাতা স্বেচ্চায় নিম্নে বর্ণিত তফসিলের সমুদয় প্লট হস্তান্তর/বিক্রী করার জন্য ইচ্ছা প্রকাশ করিলে, আপনি দ্বিতীয় পক্ষ অত্র চুক্তিপত্র গ্রহীতা তাহা জানিতে পারিয়া খরিদ করিতে ইচ্ছুক হওয়ায়, তফসিলের বর্ণিত প্লটের সর্বোচ্চ মূল্য মং- ১,৮১,০০,০০০/- (এক কোটি একাশি লক্ষ) টাকা ধায্যকৃত মূল্যের আন্দর ------------- ব্যাংক লিঃ--------- শাখা, চট্টগ্রামের / /০৪/২০১৮ খ্রীষ্টাব্দ তারিখে আমি দাতার নামে ইস্যুকৃত নং পে-অর্ডার মূলে মং- /- ( ) টাকা ও ------------- ব্যাংক লিঃ --------------- শাখা, চট্টগ্রামের  /০৪/২০১৮ খ্রীষ্টাব্দ তারিখে আমি দাতার নামে ইস্যুকৃত নং পে-অর্ডার মূলে মং- /- ( ) টাকা  সহ সর্বমোট মং-১,০০,০০,০০০/- (এক কোটি) টাকা আপনি দ্বিতীয় পক্ষের নিকট হইতে নি¤œ স্বাক্ষীগণের সাক্ষাৎ আমি প্রথম পক্ষ চুক্তিপত্র দাতা স্ব-হস্তে অগ্রিম/বায়না গ্রহণ করিয়া, বিক্রী করার অঙ্গীকারবাবদ্ধ হইয়া, অত্র চুক্তিপত্র সম্পাদন করিয়া, সিডিএ হইতে হস্তান্তর অনুমতি পাওয়ার নিমিত্তে আমি প্রথম পক্ষ দাতার নামীয় মূল লীজ দলিল এবং হস্তান্তর অনুমতির আবেদন ফরমে স্বাক্ষর ও আমি দাতার স্বাক্ষর যুক্ত ছবি ভোটার আইডি কার্ড ও টি.আই.এন-এর সত্যায়িত ফটোকপিসহ আপনি দ্বিতীয় পক্ষ চুক্তিপত্র গ্রহীতার বরাবরে হাওলা করিলাম এবং আপনি গ্রহিতার নিজ অর্থে সিডিএ’র নির্ধারিত হস্তান্তর ফিস এর পে-অর্ডার করিয়া অদ্য  /০৪/২০১৮ খ্রীষ্টাব্দ তারিখে সিডিএ’র বরাবরে হস্তান্তর অনুমতির আবেদন করতঃ অতঃপর ২ দিনের মধ্যে আপনি দ্বিতীয় পক্ষ চুক্তিপত্র গ্রহীতা নিজ দায়িত্বে ও খরচে সিডিএ হইতে হস্তান্তর অনুমতি পত্র গ্রহণ করিবেন, তাহাতে আমি দাতা যথা সম্ভব আপনাকে সর্বাত্মক সহযোগিতা করিব এবং ইহার খরচসহ রেজিষ্ট্রি সংক্রান্ত যাবতীয় খরচাদী আপনি চুক্তিপত্র গ্রহীতা দ্বিতীয় পক্ষ নিজ অর্থে/খরচে বহন করিবেন। উল্লেখ্য যে, উক্ত ২দিন সময়ের মধ্যে চুক্তিনামা রেজিষ্ট্রি করিবার জন্য দ্বিতীয় পক্ষ কর্তৃক অবশ্যই ব্যবস্থা গ্রহন করিতে হইবে এবং যদি উক্ত ২(দুই) দিনের মধ্যে চুক্তিনামা রেজিষ্ট্রি না করা হয় তাহলে এই বায়নানামা বিনা মূল্য ফেরতে বাতিল মর্মে গণ্য হবে এবং ২য় পক্ষ কোনরূপ মূল্য ফেরত দাবি করিতে পারিবেন না। তবে সিডিএ’র কোন সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তা অনুপস্থিত থাকিলে এবং অন্য কেউ তাহার দায়িত্ব পালন না করলে, সেক্ষেত্রে শুধু মাত্র ০২ (দুই) দিন সময় বর্ধিত করার বিষয় বিবেচনা করা যাইতে পারে। এবং উক্ত ২(দুই) দিন পর যদি ২য় পক্ষ ২য় পরিশোধে ব্যর্থ হয় তাহলে পূর্বের বর্ণনামতে বিনা ফেরতে এই চুক্তি বাতিল বলে গণ্য হইবে এবং প্রথমপক্ষ/চুক্তিপত্র দাতা বিনা ফেরতে দায়মুক্ত বিবেচিত হইয়া পৃথক কাহারো নিকট এই প্লট ক্রয়/বিক্রয়/হস্তান্তর করিতে পারিবেন।

প্রকাশ থাকে যে, সিডিএ হইতে তফসিলোক্ত প্লটের হস্তান্তর অনুমতি পত্র প্রাপ্তির পর পর আপনি দ্বিতীয় পক্ষ দাতার বরাবরে ১ম পরিশোধের পর দ্বিতীয় পরিশোধের টাকা ০২ দিনের মধ্যে পরিশোধ করিতে বাধ্য থাকিবেন এবং বর্ণিত মতে উক্ত ২দিনের মধ্যে সমুদয় অর্থ আমি প্রথম পক্ষ হিসেবে গ্রহন করিয়া বা বুঝিয়া পাইয়া নি¤œ বর্ণিত তফসিলের সমূদয় প্লট আপনার বা প্রতিনিধির বরাবরে ২ দিনের মধ্যে রেজিষ্ট্রি করিয়া দিতে আমি প্রথম পক্ষ/ চুক্তিপত্র দাতা আইনত: বাধ্য রহিলাম। এবং ইহাতে কোনরূপ অন্যথা হইলে, অত্র চুক্তিপত্রের অনুকূলে আপনি দ্বিতীয় পক্ষ/ গ্রহীতা আইনানুগভাবে তফসিলোক্ত প্লটের সাফ কবলা প্রদত্ত ডিক্রী হাসিল করিতে সক্ষম থাকিবেন। তাহাতে আমি প্রথম পক্ষ চুক্তিপত্র দাতার কোন প্রকার ওজর আপত্তি চলিবে না। অপর পক্ষে আপনি ২য় পক্ষ ০২ (দুই) দিনের মধ্যে ২য় পরিশোধে ব্যর্থ হইলে প্রথম পক্ষ হিসেবে বিনা ফেরতে আমি এই চুক্তিনামা এক তরফা ভাবে বাতিল করিতে সক্ষম হইবো এবং অন্য কাহারো নিকট এই ফ্ল্যাট বিক্রি/হস্তান্তর করিতে পারিব। এতে আপনার কোন ওজর আপত্তি থাকিবে না। 

বর্ণিত মধ্যে ০২(দুই) দিনের মধ্যে সমুদয় টাকা পরিশোধ করিয়া ২য় পক্ষ  রেজিষ্ট্রি করিবার ব্যবস্থা করিবে বাধ্য থাকিবেন এবং যদি ০২ (দুই) দিনের মধ্যে তাহা করিতে ব্যর্থ হন তাহা হইলে ১ম পক্ষ বিনা ফেরতে দায়মুক্ত হইবে এবং সে ক্ষেত্রে প্লট অর্থাৎ বিক্রি করিতে পারিবেন। অনুরূপভাবে আপনি দ্বিতীয় পক্ষ চুক্তিপত্র গ্রহীতা উল্লেখিত বর্ণনানুযায়ী প্লটের হস্তান্তর/বিক্রয় অনুমতি পত্র গ্রহণ ও মূল্যের অবশিষ্ট টাকা পরিশোধ করিয়া, প্লটের সাফ কবলা দলিল সম্পাদন ও রেজিষ্ট্রি নিতে অপরাগ হইলে অত্র চুক্তিপত্র অকার্য্যকর বলিয়া গণ্য হইবে। অত্র চুক্তিপত্রে বর্ণিত শর্তাদী আমরা উভয়পক্ষ যথাযথভাবে মানিয়া চলার অঙ্গীকারবদ্ধ হইলাম এবং আমরা উভয় পক্ষের অ-বর্তমানে পক্ষদ্বয়ের স্ব-স্ব স্থলাভিষিক্তগণের উপর বর্ণিত শর্তাবলী যথাযথভাবে কার্য্যকর ও বলবৎ থাকিবে। প্রকাশ থাকে যে, চুক্তিকৃত সমূদয় প্লট সম্পূর্ণরূপে নির্দ্দায়, নির্দোষ ও নিস্কন্টক হয়।

এতদ্বার্থে আমি প্রথম পক্ষ চুক্তিপত্র দাতা স্বেচ্ছায় ও স্বজ্ঞানে, কাহারো বিনা প্ররোচনায় ধার্যকৃত মূল্যের আন্দর অগ্রিম/বায়না’র টাকা অত্র চুক্তিপত্রের মর্মানুসারে বুঝিয়া লইয়া ও পাইয়া, আমি ২য় পক্ষ/ চুক্তিপত্র গ্রহীতার বরাবরে অত্র চুক্তিপত্র দলিল সম্পাদন করিয়া দিলাম। ইতি তারিখঃ   /০৪/২০১৮

চুক্তিকৃত প্লটের তফসিলঃ-
জিলা-চট্টগ্রাম, থানা-চান্দগাঁও অধীন চান্দগাঁও মৌজায় স্থিত চট্টগ্রাম উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ (সি.ডি.এ) চন্দ্রিমা আবাসিক এলাকা’র ১৭৮ (একশত আটাত্তর) নং সমুদয় প্লট যাহা মূল বি.এস.এস জরিপের খতিয়ানের অধীন বি.এস. ২১০২/২ নং নামজারী জমাভাগ খতিয়ানের বি.এস. ১১৩১১৭ (এগার হাজার তিনশত সতের) দাগের আন্দর মৌং-২.৮৭৫ কাঠা (দুই দশমিক আট সাত পাঁচ কাঠা) বা ০.০৪৭৫ একর/শতাংশ প্লট ভূমি হস্তান্তর/বিক্রয়ের অঙ্গীকারে চুক্তিকৃত। 
ইসাদীঃ- অত্র চুক্তিপত্র দলিল দাতা ও গৃহীতাকে সাক্ষীগণের মোকাবিলায় পাঠ করিয়া শুনানো হইল।

মুসাবিদকারকঃ
মোঃ আকবর আলী, পিতা-হাজী মোঃ ফজলল হক, সাং- উত্তর কাট্টালী, চট্টগ্রাম, সনদ নং- ৪৮/৯১ইং

১ম পক্ষের স্বাক্ষরঃ                           ২য় পক্ষের স্বাক্ষরঃ

১ম পক্ষের স্বাক্ষীর নাম ও স্বাক্ষরঃ         ২য় পক্ষের স্বাক্ষীর নাম ও স্বাক্ষরঃ
***

কোন প্রশ্ন থাকলে মন্তব্য করুণ।

কোন মন্তব্য নেই:

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

Recent Post

Proposal for Sale of Commercial Lands- Sotterchaya