বায়না কাকে বলে?
বায়না শব্দের অর্থ- আগাম দেয়া, বন্ধক, অগ্রিম মূল্য প্রদান, যা সাধারণত মালামাল
ক্রয় বিক্রয় সম্পাদনের ক্ষেত্রে ব্যবহারিত হয়। বায়নার ইংরেজী প্রতিশব্দ হলো- Advance, serious, pledge ইত্যাদি। পরিভাষায় বায়না বলতে বুঝায়- কোন সম্পত্তি যেমন অস্থায়ী বা স্থায়ী, যার বাজার মূল্য আছে তা বিক্রির উদ্যোশ্যে ক্রেতার কাছ থেকে বিক্রেতা কর্তৃক মোট মূল্যের একটি অংশ প্রাপ্তির পর যখন উভয়পক্ষ ভবিষ্যৎ বিক্রি নিষ্পত্তিকল্পে কতিপয় শর্তসাপেক্ষে যে চুক্তি সম্পাদন করেন তাকে বায়না চুক্তি বলে।
ক্রয় বিক্রয় সম্পাদনের ক্ষেত্রে ব্যবহারিত হয়। বায়নার ইংরেজী প্রতিশব্দ হলো- Advance, serious, pledge ইত্যাদি। পরিভাষায় বায়না বলতে বুঝায়- কোন সম্পত্তি যেমন অস্থায়ী বা স্থায়ী, যার বাজার মূল্য আছে তা বিক্রির উদ্যোশ্যে ক্রেতার কাছ থেকে বিক্রেতা কর্তৃক মোট মূল্যের একটি অংশ প্রাপ্তির পর যখন উভয়পক্ষ ভবিষ্যৎ বিক্রি নিষ্পত্তিকল্পে কতিপয় শর্তসাপেক্ষে যে চুক্তি সম্পাদন করেন তাকে বায়না চুক্তি বলে।
একটি বায়না দলিলে কি কি থাকা আবশ্যকঃ প্রস্তাবনা, দুটি পক্ষ, শর্ত, সম্পত্তির মূল্য, সম্পত্তির চৌহদ্দি, সম্পত্তির তফসিল, স্বীকারোক্তি, উভয়পক্ষের নাম ও স্বাক্ষর, স্বাক্ষীগণের স্বাক্ষর ইত্যাদি থাকতে হবে। নিম্নে বায়না দলিলের কয়েকটি নমুনা উল্লেখ করা হলো-
জমির বায়না দলিল নমুনা-১:
বিসমিল্লাহির রাহ্ মানির রাহীম
জিলা-ঢাকা, থানা-খিলগাঁও অধীন। বায়না নামা দলিল মোট মূল্য-৭০,০০,০০০/= (সত্তর লক্ষ) বায়না বাবদ-৩০,০০,০০০/= (ত্রিশ লক্ষ) টাকা মাত্র। মৌজা-‘‘নন্দীপাড়া’’স্থিত । বায়না কৃত জমির পরিমান-০৪৯৮ (চারশত বার আটানব্বই) অযুতাংশ । মেয়াদ ০৩ (তিন) মাস
মোসাঃ মাহফুজা আক্তার, জন্ম তাং-১৬/০৮/১৯৫০ ইং, স্বামী-মোঃ হাসিব, মাতা-মোসাঃ আফরোজা, সাং-বাসা-১৫১ নং দক্ষিনগাঁও প্রধান সড়ক, পূর্ব নন্দীপাড়া, পোঃ-বাসাবো, থানা-সবুজবাগ, জেলা-ঢাকা, জাতীয়তা- বাংলাদেশী, ধর্ম- ইসলাম, পেশা-ব্যবসা। জাতীয় পরিচিতি নং-২৬১৩৬৬০২৭৩৫৫৫৫
.................. দলিল গ্রহিত্রী ।
মোঃ আব্দুল আজিজ মুন্সী, জন্ম তাং-০১/০২/১৯৪৮ ইং, পিতা-মরহুম ইজ্জত আলী মুন্সী, মাতা-মরহুমা আলো খাতুন, সাং-হোল্ডি নং-২৬, পশ্চিম নন্দীপাড়া, পোঃ-বাসাবো, থানা-সবুজবাগ, জেলা-ঢাকা, জাতীয়তা-বাংলাদেশী, ধর্ম-ইসলাম, পেশা-ব্যবসা। জাতীয় পরিচিতি নং-২৬১৩৬৬০২৬২৩০২ ।
.................. দলিল দাতা ।
পরম করুনাময় মহান আল্লাহ তায়ালার পবিত্র নাম স্মরন করিয়া এবং হযরত মোহাম্মদ (সাঃ) এর প্রতি দুরুদ ও সালাম পাঠ করিয়া নাল জমি বিক্রয়ের বায়না নামা দলিলের আইনানুগ বয়ান আরম্ভ করিতেছি যে, নিন্ম তফসিল বর্নিত সম্পত্তিতে কদবানু বিবি, স্বামী-হাসেম আলী বিগত ইংরেজী-২৬/০১/১৯৫৬ সন তারিখে রেজিষ্ট্রিকৃত-১২২৭ নং সাফ কবলা দলিল দ্বারা শ্রী দেবেন্দ্র চন্দ্র দাস এর নিকট হইতে খরিদ করিয়া মালিক ও ভোগ দখলকার নিয়ত হইয়া বিগত আর, এস রেকর্ডে নিজ নাম শুদ্ধরুপে রেকর্ড ভুক্ত করাইয়া ভোগ দখলে থাকাবস্থায় বিগত ইংরেজী-১১/১২/১৯৭৫ সন তারিখে ঢাকা সদর সাব-রেজিষ্ট্রি অফিসে রেজিষ্ট্রিকৃত-২৬৩২৩ নং সাফ কবলা দলিল দ্বারা মোঃ আব্দুল করিম ওরফে বাবু এর নিকট বিক্রয় করিয়া উহা হইতে চিরতরে নিঃস্বত্ববান হন । অতঃপর মোঃ আব্দুল করিম ওরফে বাবু, পিতা-মরহুম মৌঃ আবদুর রাজ্জাক উক্ত দলিল মূলে খরিদ করিয়া খরিদা সূত্রে মালিক ও ভোগ দখলকার নিয়ত থাকাবস্থায় বিগত ইংরেজী-২৯/০৩/১৯৯২ সন তারিখে ঢাকা সূত্রাপুর সাব-রেজিষ্ট্রি অফিসে রেজিষ্ট্রিকৃত-১২২৩ নং সাফ কবলা দলিল দ্বারা মোঃ আবদুল আজিজ এর নিকট বিক্রয় করিয়া উহা হইতে চিরতরে নিঃস্বত্ববান হন ।
অতঃপর আমি দলিল দাতা মোঃ আবদুল আজিজ মুন্সী, পিতা-মরহুম ইজ্জত আলী মুন্সী উক্ত দলিল মূলে খরিদ করিয়া খরিদা সূত্রে মালিক ও ভোগ দখলকার নিয়ত থাকাবস্থায় ঢাকা সিটি জরীপ রেকর্ড আগত হইলে আমি দলিল দাতা উপস্থিত না থাকায় গনপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের পক্ষে জেলা প্রশাসক এর নামে ১/১ নং খতিয়ানে রেকর্ড ভুক্ত হয় । অতঃপর বাংলাদেশ সরকার ‘খ’ তফসিল বর্নিত সম্পত্তি অবমুক্তি করায় আমি দলিল দাতা নিজ নামে ঢাকা সিটি জরীপ মোতাবেক ০৭/০৪/২০১৪ ইং তারিখে সহকারী কমিশনার (ভূমি), ডেমরা সার্কেল, ঢাকায় ২৮২২/১৩-১৪ নং নামজারী ও জমাভাগ মোকাদ্দমায় এবং ৮৫৭৩ নং খতিয়ানে ও ৭৯৪৪ নং জোতে নিজ নামে নামজারী এবং হাল সন পর্যন্ত খাজনাদি পরিশোধ করিয়া খতিয়ানে নিজ নামে খাজনাদি পরিশোধ করিয়া এযাবৎ কাল পর্যন্ত নিরাপদে ও নির্বিবাদে পরম সুখে ভোগ দখল করিয়া আসিতেছি ।
বর্তমানে আমার সাংসারিক নানাহ প্রকার বৈধ কাজের জন্য নগদ টাকার বিশেষ আবশ্যক হওয়ায় নিন্ম তফসিল বর্নিত সম্পত্তি বিক্রয়ের ঘোষনা করিলে পর, আপনি দলিল গ্রহিতা উক্ত সংবাদ অবগত হইয়া উহা খরিদ করিতে ইচ্ছুক হইয়া উহার বর্তমান বাজার দর যাচাই পূর্বক জমির সর্ব উচ্চ মূল্য-৭০,০০,০০০/= (সত্তর লক্ষ) টাকা ধার্য্য করিয়াছেন । সেমতে আমি দলিল দাতা সম্মত হইয়া অদ্য রোজ হাজিরান মজলিসের স্বাক্ষীগনের মোকাবেলায় ধার্য্যকৃত মূল্য হইতে বায়না বাবদ-৩০,০০,০০০/= (ত্রিশ লক্ষ) টাকা আপনি অত্র দলিল গ্রহিতার নিকট হইতে গ্রহন করিয়া এবং আপনার বরাবরে অত্র বায়না পত্র দলিলে সহি সম্পাদন করিয়া দিয়া স্বীকার অঙ্গীকার করিতেছি যে, অদ্য তারিখ হইতে আগামী-০৩ (তিন) মাস মেয়াদের মধ্যে মোট মূল্যের বাকী-৪০,০০,০০০/= (চল্লিশ লক্ষ) টাকা আমাকে বুঝাইয়া দিলে পর, আমি অত্র দলিল দাতা আপনি দলিল গ্রহিতার বরাবরে বা আপনার মনোনীত যে কোন ব্যক্তির নামে এক বা একাধিক সাফ কবলা দলিল সহি সম্পাদন করতঃ ও রেজিষ্ট্রি করিয়া দিতে বাধ্য রহিলাম । আর যদি আপনি দলিল গ্রহিতা উক্ত সময়ের মধ্যে মোট মূল্যে বাকী টাকা আমাকে দিয়া আমি অত্র দলিল দাতার দ্বারা সাফ কবলা দলিল রেজিষ্ট্রি করাইয়া নিতে চাহেন, ইহাতে যদি আমি দলিল দাতা কোন প্রকার তাল বাহানা করিয়া আপনার নিকট হইতে মূল্যের বাকী টাকা গ্রহন না করি বা সাফ কবলা দলিল রেজিষ্ট্রি করিয়া না দেই, তাহা হইলে আপনি দলিল গ্রহিতা অত্র বায়না নামা দলিলের বলে মূল্যের বাকী টাকা আদালতে জমা দিয়া আইনের আশ্রয়ে আপনার সাফ কবলা দলিল রেজিষ্ট্রি করাইয় নিতে পারিবেন । যদি আপনি দলিল গ্রহিতা উক্ত সময়ের মধ্যে মোট মূল্যের বাকী টাকা আমাকে না দেন বা সাফ কবলা দলিল রেজিষ্ট্রি করাইয়া না নেন, তাহা হইলে মেয়াদ শেষে অত্র বায়না নামা দলিল বাতিল বলিয়া গন্য হইবে । সম্পূর্ন নির্দায়ী নিষ্কন্টক ও মুক্ত অবস্থায় আপনার সহিত বায়না পত্রে আবদ্ধ হইলাম।
এতদ্বার্থে স্বেচ্ছায়, স্বজ্ঞানে, সুস্থ্য শরীরে সরল মনে অন্যের বিনা প্ররোচনায় অত্র দলিল পাঠ করিয়া শুনিয়া উহার সারমর্ম ভাল ভাবে অবগত হইয়া উপস্থিত স্বাক্ষীগনের মোকাবেলায় অত্র বায়না নামা দলিল সহি সম্পাদন করিয়া দিলাম । ইতি তারিখ--................
বায়না কৃত সম্পত্তির তফসিল পরিচয়ঃ
জিলা-ঢাকা, থানা ও সাব-রেজিষ্ট্রি অফিস খিলগাঁও অধীন । ঢাকা কালেক্টরীর তৌজিভুক্ত । সাবেক-৩১৭ নং এস, এ-১২৩ নং আর, এস-০৪ নং ঢাকা সিটি জরীপে-০৫ নং মৌজা-‘‘নন্দীপাড়া’’স্থিত । সি, এস-৬৪৫ নং এস, এ-৯২৬ নং আর, এস-২৯৫ নং ঢাকা সিটি জরীপে-১/১ নং ঢাকা সিটি জরীপ মোতাবেক নামজারী-৮৫৭৩ নং খতিয়ানে লিখিত । সি, এস ও এস, এ-১০৪৪২৫৪৪ (দুই হাজার পাঁচশত চুয়ল্লিশ এর বাটা এক হাজার চুয়াল্লিশ) নং আর, এস-১৬৯৮ (এক হাজার ছয়শত আটানব্বই) নং ঢাকা সিটি জরীপে-১৪০২৫ (চৌদ্দ হাজার পঁচিশ) নং ও ১৪০২৪ (চৌদ্দ হাজার চব্বিশ) নং এবং ১৪০২৬ (চৌদ্দ হাজার ছাব্বিশ) নং দাগে মোট নাল জমি-২৯ শতাংশ ইহার কাতে-০৬৬০ অযুতাংশ ইহার কাতে-০৪৯৮ (চারশত আটানব্বই) অযুতাংশ নাল জমি অত্র দলিল দ্বারা বায়না কৃত সম্পত্তি বটে । যাহার জোত নং-৭৯৪৪ ।
হলফকারীর স্বাক্ষর-
সনাক্তকারীর ঘোষনাঃ-
এই মর্মে ঘোষনা করিতেছি যে, হলফকারী/হলফকারীগন আমার পরিচিত এবং আমার সম্মুখে তিনি/তাহারা দলিলে স্বাক্ষর প্রদান করিয়াছেন ।
সনাক্তকারীর স্বাক্ষর -
সাব-রেজিষ্ট্রারের নাম ও পদবীসহ স্বাক্ষর ও তারিখ-
জমির বায়না দলিল নমুনা-২:
জমি বিক্রির বায়নাপত্র
দাতাঃ ----------------------, সাং- ফকিরপাড়া, পোঃ হাজিপুর বাজার, ১৩নং মেস্টা ইউনিয়ন, থানাঃ ও জেলাঃ জামালপুর। আমার নগদ টাকার বিশেষ প্রয়োজন হওয়ায় আমার নিজ নামে কবলাকৃত হাসিল পাড়িল মৌজায় অবস্থিত যাহার আরওআর দাগ নং- ১০২৬, বিআরএস দাগ নং- ৫২০৮, আমার কবলাকৃত মোট জমি হইতে ২ (দুই) শতাংশ জমি বিক্রয় করার প্রস্তাব করিলে উপস্থিত মাতব্বর ও স্বাক্ষীগণের সম্মুখে প্রতি শতাংশ জমির মূল্য ৮০,০০০/- (আশি হাজার) টাকা স্থির হয়। ১নং গ্রহিতা ০২ (দুই) শতাংশ জমির মুল্য ১,৬০,০০০/- (এক ষাট হাজার) টাকা স্থির করিয়া নগদ ১,০০,০০০/- (এক লক্ষ) টাকা উপস্থিত মাতব্বর ও স্বাক্ষীগণের সম্মুখে হস্ত বদস্ত বুঝাইয়া দেয়। বাকী ৬০,০০০/- (ষাট হাজার) টাকা সাব-রেজিষ্ট্রার অফিসে যাইয়া কবলা করিয়া দিলে আমাকে বুঝাইয়া দিবে।
২নং গ্রহিতা মোসাঃ ফাতেমা বেগম ০১ (এক) শতাংশ জমির মুল্য ৮০,০০০/- (আশি হাজার) টাকা স্থির করিয়া নগদ ৭৩,০০০/- (তিয়াত্তর হাজার) টাকা উপস্থিত মাতব্বর ও স্বাক্ষীগণের সম্মুখে হস্ত বদস্ত বুঝাইয়া দেয়। বাকী ৭,০০০/- (সাত হাজার) টাকা সাব-রেজিষ্ট্রার অফিসে যাইয়া কবলা করিয়া দিলে আমাকে বুঝাইয়া দিবে।
জমির চৌহুদিঃ
১) মৌজাঃ হাসিল পাড়িলের মধ্যে আরওআর দাগ নং- ১০২৬, বিআরএস দাগ নং- ৫২০৮, উত্তরে- দাতা নিজ, পূর্বে- দাতা নিজ, পশ্চিম- গৃহিতাদের পূর্বের ক্রয়কৃত জমির উপর অবস্থিত বাড়ী, দক্ষিণে- মৃত মফিজ উদ্দিনের বাড়ী। ইহাতে ২ শতাংশ জমি মাত্র বায়নাকৃত বটে।
২) মৌজাঃ হাসিল পাড়িলের মধ্যে আরওআর দাগ নং- ১০২৮, বিআরএস দাগ নং- ৫১৯৮, উত্তরে- দাতা নিজ, পূর্বে- দাতা নিজ, পশ্চিম- আব্দুর রশিদ গং, দক্ষিণে- গৃহিতাদের পূর্বের ক্রয়কৃত জমির উপর বাড়ী। ইহাতে ১ শতাংশ জমি মাত্র বায়নাকৃত বটে।
আমি দাতা বায়নাপত্রের সকল শর্ত মানিয়া লইয়া এবং জমির চৌহুদ্দি মোতাবেক উল্লেখিত জমি গ্রহিতাগণদের বরাবরে কবলা করিয়া দিব বলে উপস্থিত মাতব্বর ও স্বাক্ষীগণের সম্মুখে স্বীকারোক্তি প্রদান করিয়া স্বেচ্ছায় স্বজ্ঞানে সই দস্থখত করিলাম। ইহাতে আমি কিংবা আমার কোন ওয়ারিশ কোন প্রকার বাধা প্রদান করিতে পারিবে না। যদি করি বা করে তাহলে আইনগতভাবে অগ্রাহ্য হইয়া বায়নাপত্রবলে গ্রহিতাগণই এই জমির মালিক থাকিবে। ইতি তাং- ১১ই আগষ্ট ২০২১ইং সাল রোজ বুধবার।
দাতার স্বাক্ষরঃ
গ্রহিতার স্বাক্ষরঃ
স্বাক্ষীগণের স্বাক্ষরঃ
এই আর্টিকেলটি যদি আপনাদের সামন্য উপকারে আসে তাহলে মন্তব্যের মাধ্যমে অবশ্যই আমাদের জানাবেন।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন