কার্যকরী ব্যবসায়িক যোগাযোগের বহুবিদ সুবিধা রয়েছে। ব্যবসার লক্ষ্য ও উদ্যেশ্য পূরণ (Target Achievement), ব্যবসায়িক কার্যক্রম সম্প্রসারণ, নতুন নতুন ক্লয়েন্ট খোঁজা, নতুন বিজনেস মডেল উত্থাপন, নতুন পন্যের বিজ্ঞাপন, পারস্পরিক সু-সম্পর্ক স্থাপন, বিজনেস সম্পর্ক দূঢ় বন্ধনে আবদ্ধ করার জন্য কার্যকরী ব্যবসায়িক যোগাযোগের সুবিধা রয়েছে। নিম্নে এই সম্পর্কে আলোকপাত করা হলো-
১। বৃহত্তর তথ্য অ্যাক্সেস এবং সচেতনতাঃ
২। পারস্পরিক সমন্বয় উন্নত করা এবং যৌক্তিকভাবে যোগাযোগ ব্যবধান হ্রাস করে।
৩। সবাইকে মূলধারায় নিয়ে এসে সহযোগিতার হাত প্রসারিত করে।
৪। কাজ এবং কার্যক্রম সম্পন্ন করার নির্দেশনা দেয়।
৫। মনোবল বৃদ্ধি এবং ক্ষমতার সঠিক ব্যবহার বৃদ্ধি করে।
৬। সিদ্ধান্ত গ্রহণ সহায়তা করে।
৭। সাংগঠনিক প্রক্রিয়া ত্বরান্বিত করে সংগঠনের লক্ষ্য অর্জন করে।
৮। গ্রাহকের চাহিদার উপর ভালো ফোকাস করে।
৯। সাংগঠনিক প্রতিশ্রুতির একটি বৃহত্তর অনুভূতি তৈরি করুন এবং এর সাথে জড়িত সকলকে একই ছাতায় নিয়ে আসে।
১০। ব্যবসায়িক কার্যক্রমে স্বচ্ছতা, নির্ভুলতাে এনে দেয় এবং পজিটিভ প্রতিক্রিয়া পাওয়া যায়।
১১। সম্ভাব্য সমস্যার পূর্বে সতর্কতা পেতে সহায়তা করে।
১২। আফটার সেলস সার্ভিস অর্থাৎ বিজনেস ডিল আওয়ারে ভালো সার্ভিস পাওয়া যায়।
১৩। পরস্পরের প্রতি কমিটমেন্ট (প্রতিশ্রুতি) বজায় থাকে)।
কার্যকরী ব্যবসায়িক যোগাযোগের ক্ষেত্রে যিনি যোগাযোগ করবেন তিনি কি চাচ্ছেন আর যার সাথে যোগাযোগ করবেন তিনি এ কাজের সাথে কিভাবে জড়িত আছেন সেদিক খেয়াল রাখা প্রয়োজন। অর্থাৎ উভয়পক্ষের স্বার্থ জড়িত থাকা উচিৎ আর একপক্ষের স্বার্থ জড়িত থাকলে সেটিও যোগাযোগের মাধ্যমে পরিস্কার করা উচিত হবে।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন